বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তি এবং ডেটা-ড্রিভেন যুগে পরিসংখ্যান (Statistics) একটি অপরিহার্য টুল। ব্যবসা, বিজ্ঞান, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি থেকে শুরু করে প্রতিদিনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে পরিসংখ্যানের ভূমিকা অসামান্য। কিন্তু, কেন এটি এত গুরুত্বপূর্ণ? আসুন জেনে নিই বিস্তারিত! 


পরিসংখ্যান এমন একটি শাখা, যা ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, ব্যাখ্যা এবং উপস্থাপনা নিয়ে কাজ করে। এটি আমাদেরকে বড় ডেটাসেট থেকে ইনসাইটস বের করতে সহায়তা করে, যা বাস্তব জীবনের সমস্যা সমাধানে কাজে লাগে।





সরকার জনসংখ্যা, শিক্ষা, এবং অর্থনীতির ডেটা বিশ্লেষণ করে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। উদাহরণ: Census Data Analysis, Unemployment Rates।


1. Descriptive Statistics: ডেটা সম্বন্ধে সারাংশ প্রদান করতে ব্যবহৃত হয় (যেমন Mean, Median, Mode)।
2. Inferential Statistics: ডেটা থেকে ভবিষ্যৎ প্রেডিকশন করা (যেমন Hypothesis Testing, Confidence Intervals)।
3. Probability: সম্ভাব্যতা বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করে যা আমাদের ভবিষ্যৎ সিদ্ধান্তকে নির্দেশ করতে পারে।
4. Regression Analysis: ডেটার মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করতে সাহায্য করে।
5. ANOVA (Analysis of Variance): একাধিক গ্রুপের মধ্যে ভেরিয়েশন বিশ্লেষণ করতে ব্যবহৃত হয়।

i. ইনফরমড ডিসিশন মেকিং: পরিসংখ্যান ভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ আরও যুক্তিযুক্ত এবং কার্যকর হয়।
ii. ঝুঁকি হ্রাস: ফিন্যান্স এবং ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে ঝুঁকি বিশ্লেষণ ও হ্রাস করতে সাহায্য করে।
iii. ডেটা-ড্রিভেন ইনসাইটস: বড় ডেটাসেট বিশ্লেষণ করে ইনসাইটস পাওয়া যায় যা ব্যবসার উন্নতি ঘটাতে পারে।
সঠিক প্রেডিকশন: ভবিষ্যৎ প্রবণতা অনুমান এবং প্রেডিক্টিভ অ্যানালাইসিস করতে সহায়ক।




.